উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকার শনিবার (২৬ এপ্রিল) কাজীর দেউড়ির নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে বলেছেন, রাউজানে প্রকাশ্যে সন্ত্রাসীরা ৫ আগষ্টে থানা লুটের অস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এদের কারণে সাধারণ মানুষ অসহায়। ইটের ভাটাসহ বিভিন্ন বাসা বাড়ি যারা নির্মাণ করছে তাদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। বালুর মহালসহ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সন্ত্রাসীরা নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনিতে লিপ্ত হচ্ছে। চাাঁদার টাকা প্রভাবশালীদের কাছে যায় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
বর্ষিয়ান রাজনীতিক, বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার আরো বলেন, ৫ আগস্টরে পরে রাউজানে বশে কয়কেটি হত্যাকাণ্ডরে ঘটনা ঘটছে। আমি মনে কর করি, যে হত্যাকাণ্ডগুলোর ঘটনা ঘটছেে তার সঙ্গে রাজনতৈকি কোনো সংশ্লষ্টিতা নেই। পরষ্কিারভাবে আমি বললাম, রাজনতৈকি কোনো নতোর দ্বন্দ্বে এইগুলো হয় নাই।
রাউজানরে সাম্প্রতকি হত্যাকান্ডের বিষয়ে তিনি আরও বলনে, ‘ঘটনার পরই দখো যায়, কাদরে নামে মামলা দিবে চাঁদা আদায় করা যাবে—এ ধরনরে তোড়জোড় শুরু হয়। কোনো সন্ত্রাসী দলরে নেতা-কর্মী হতে পারে না। কারণ প্রকৃত নেতা সন্ত্রাসী হতে পারে না। রাউজানরে সাম্প্রতকি হত্যাকাণ্ডে দেখেছি হত্যাকাণ্ডরে পর কাকে কাকে আসামি করা হবে সে তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। কারণ কাকে কাকে আসামি করলে তার থকেে চাঁদা আদায় করা যাবে।